পবিত্র শবে কদরঃ-
কুরআন নাযিল
পবিত্র রমজান মাসের শেষ দশকের বিজোড় রাত্রি গুলো শবে-কদর হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। এই রাতের তাৎপর্য বলে শেষ করা যাবে না। মুসলমানদের জন্য এটি একটি মহমান্বিত রাত। এই রাত হাজার বছরের শ্রেষ্ঠ রাত।
আমরা শেষ নবীর উম্মত। যারা দুনিয়াতে খুব অল্প সময় হায়াত নিয়ে এসেছি। আমাদের পূর্বে নবী-রাসুলের উম্মত লম্বা সময় হায়াত পেয়ে আল্লাহর ইবাদতের সুযোগ পেয়েছেন। আর তাই মহান আল্লাহ আমাদের এই রাতটিতে আমাদের হাজার বছরের ইবাদতের মতো সুযোগ করে দিয়েছেন।
আমরা জানি, পবিত্র কুরআন যার সংস্পর্শে গিয়েছে সে সম্মানিত হয়েছে। যেমন আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উপরে কুরআন নাযিল হয়ে উনি হয়েছেন সুমহান সম্মানের অধিকারী। আমরা কুরআন পেয়ে অনেক ভাগ্যবান হয়েছি। আবার এই রমজান মাসও কুরআন নাযিলের মাস। আর তাই এই মাস বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। অন্যদিকে শবে কদরের রাতে কুরআন নাযিল হওয়াতে এই রাতের সম্মান ও গ্রহণযোগ্যতা আল্লাহর নিকট অনেক বেশি।
শবে কদরের রাতে আল্লাহর রহমতের ভান্ডার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়, ক্ষমার অনেক বড় সুযোগ দিয়েছেন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের এই রাতে। যেকোনো পাপি বান্দা এই রাতে মন থেকে তওবা করে ভালো পথে ফিরে আসলে মহান আল্লাহ তার পিছনের জীবনের সব গুনাহ মাফ করে দেন।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এই রাতে একটি দোয়া বার বার পড়তে বলেছেন।
দোয়াটি হলোঃ-
আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওয়ুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।
অর্থঃ- হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল, আপনি ক্ষমা করাকে পছন্দ করেন, আমাদের ক্ষমা করো।
এই দোয়া পড়লে আল্লাহর নিকট ক্ষমা পাওয়ার অনেক বেশি সুযোগ থাকে। তাই আমাদের উচিত কদরের রাতে এই দোয়াটি বার বার পড়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া।
আল্লাহ সবাইকে বুঝ দান করুন। সবাইকে আমল করার তৌফিক দিন- আমিন
আমরা শেষ নবীর উম্মত। যারা দুনিয়াতে খুব অল্প সময় হায়াত নিয়ে এসেছি। আমাদের পূর্বে নবী-রাসুলের উম্মত লম্বা সময় হায়াত পেয়ে আল্লাহর ইবাদতের সুযোগ পেয়েছেন। আর তাই মহান আল্লাহ আমাদের এই রাতটিতে আমাদের হাজার বছরের ইবাদতের মতো সুযোগ করে দিয়েছেন।
আমরা জানি, পবিত্র কুরআন যার সংস্পর্শে গিয়েছে সে সম্মানিত হয়েছে। যেমন আমাদের নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এর উপরে কুরআন নাযিল হয়ে উনি হয়েছেন সুমহান সম্মানের অধিকারী। আমরা কুরআন পেয়ে অনেক ভাগ্যবান হয়েছি। আবার এই রমজান মাসও কুরআন নাযিলের মাস। আর তাই এই মাস বছরের শ্রেষ্ঠ মাস। অন্যদিকে শবে কদরের রাতে কুরআন নাযিল হওয়াতে এই রাতের সম্মান ও গ্রহণযোগ্যতা আল্লাহর নিকট অনেক বেশি।
শবে কদরের রাতে আল্লাহর রহমতের ভান্ডার উন্মুক্ত করে দেওয়া হয়, ক্ষমার অনেক বড় সুযোগ দিয়েছেন আল্লাহ তাঁর বান্দাদের এই রাতে। যেকোনো পাপি বান্দা এই রাতে মন থেকে তওবা করে ভালো পথে ফিরে আসলে মহান আল্লাহ তার পিছনের জীবনের সব গুনাহ মাফ করে দেন।
আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ (সঃ) এই রাতে একটি দোয়া বার বার পড়তে বলেছেন।
দোয়াটি হলোঃ-
আল্লাহুম্মা ইন্নাকা আফুওয়ুন; তুহিব্বুল আফওয়া; ফাফু আন্নি।
অর্থঃ- হে আল্লাহ! আপনি ক্ষমাশীল, আপনি ক্ষমা করাকে পছন্দ করেন, আমাদের ক্ষমা করো।
এই দোয়া পড়লে আল্লাহর নিকট ক্ষমা পাওয়ার অনেক বেশি সুযোগ থাকে। তাই আমাদের উচিত কদরের রাতে এই দোয়াটি বার বার পড়ে আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া।
আল্লাহ সবাইকে বুঝ দান করুন। সবাইকে আমল করার তৌফিক দিন- আমিন
Nice
ReplyDelete