The Religion of Islam
Introduction
ইসলামের পরিচয়ঃ-
ইসলাম হলো আল্লাহ প্রদত্ত মানবজাতির মনোনীত দিন ব্যবস্থা। একটি মানুষের জীবন কিভাবে দুনিয়ার বুকে পরিচালিত হবে সেটা ইসলামই সর্বোত্তম সমাধান। ইসলাম শান্তির ধর্ম। যেখানে নেই কোন জাতি, বর্ণ,ধনী গরীবের ভেদাভেদ। ইসলামের ছায়া তলে সবাই সমান। তাই তো ইসলাম দুনিয়ায় সবচেয়ে জনপ্রিয় ধর্ম।
মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআ'লা আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) কে দুনিয়ায় পাঠানোর পর থেকে যুগে যুগে মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য প্রায় ১ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গম্বর প্রেরণ করেছিন। মানুষ তাদের কখনো ভালোভাবে মেনে নিয়ে তাদের দেখানো পথে চেলেছে আবার কখনও তাদের অস্বীকার করেছেন। সর্বশেষ আল্লাহ তার বন্ধু হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে দুনিয়ায় প্রেরণ করলেন গোটা দুনিয়ার মানবজাতির আলোর দিশারি হিসাবে। তিনি বিখ্যাত মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশের আবদুল্লাহ ও মা আমেনার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাধ্যমেই মাহান আল্লাহ নবুওয়তের সীলমোহর করে দেন। তিনিই এই জগতের শেষ পয়গম্বর। পূর্ববর্তী নবীদের আল্লাহ নির্দিষ্ট কোন জাতি গোষ্ঠীর জন্য প্রেরণ করেছিলেন। কিন্তু মহানবী (সঃ) কে পুরো দুনিয়ার মানবজাতির হেদায়েতের জন্য পাঠিয়েছেন।
আর মহানবী (সঃ) ছিলেন ইসলাম ধর্মের প্রচারক। যার মাধ্যমে আরবের মানুষ সভ্য হয়েছিল। যার জীবনাদর্শ মেনে চলতে পারলে আমাদের জীবন হবে খুব সুন্দর ও পরিমার্জিত।
মহান আল্লাহ সুবহানাহু তাআ'লা আদম (আঃ) ও হাওয়া (আঃ) কে দুনিয়ায় পাঠানোর পর থেকে যুগে যুগে মানুষকে সঠিক পথ দেখানোর জন্য প্রায় ১ লক্ষ ২৪ হাজার পয়গম্বর প্রেরণ করেছিন। মানুষ তাদের কখনো ভালোভাবে মেনে নিয়ে তাদের দেখানো পথে চেলেছে আবার কখনও তাদের অস্বীকার করেছেন। সর্বশেষ আল্লাহ তার বন্ধু হযরত মুহাম্মদ (সঃ) কে দুনিয়ায় প্রেরণ করলেন গোটা দুনিয়ার মানবজাতির আলোর দিশারি হিসাবে। তিনি বিখ্যাত মক্কা নগরীর কুরাইশ বংশের আবদুল্লাহ ও মা আমেনার ঘরে জন্মগ্রহণ করেন। তার মাধ্যমেই মাহান আল্লাহ নবুওয়তের সীলমোহর করে দেন। তিনিই এই জগতের শেষ পয়গম্বর। পূর্ববর্তী নবীদের আল্লাহ নির্দিষ্ট কোন জাতি গোষ্ঠীর জন্য প্রেরণ করেছিলেন। কিন্তু মহানবী (সঃ) কে পুরো দুনিয়ার মানবজাতির হেদায়েতের জন্য পাঠিয়েছেন।
আর মহানবী (সঃ) ছিলেন ইসলাম ধর্মের প্রচারক। যার মাধ্যমে আরবের মানুষ সভ্য হয়েছিল। যার জীবনাদর্শ মেনে চলতে পারলে আমাদের জীবন হবে খুব সুন্দর ও পরিমার্জিত।
মহানবী (সঃ) মানুষের মন জয় করে নিয়েছিলেন ছোট বেলা থেকেই। মক্কার সবার কাছে তিনি আল-আমীন নামে পরিচিত ছিলেন।
নবুওয়ত লাভের পর তিনি আল্লাহর বাণী গুলো মানুষের কাছে প্রচার করেছিলেন। অনেক মানুষ তার কথায় সাড়া দিয়ে ইসলাম গ্রহন করলো। তিনি মানুষকে দেখিয়েছেন কিভাবে চললে মহান আল্লাহর রহমত পাওয়া যাবে। কোন পাথে আছে শান্তি বা পরকালের নাজাত। তার দেখানো পথে সাহাবিদের জীবন পরিচালিত হয়ে তারাও হয়েছিল মানুষের প্রিয়। ইসলামকে পৃথিবীতে প্রতিষ্ঠা করতে অনেক গুলো যুদ্ধেও জড়াতে হয়েছিল কাফের মুশরিকদের বিরুদ্ধে। অবশেষে মহানবী (সঃ) এর ইন্তেকালের পূর্বে বিদায় হজ্জের ভাষণে যে কথা গুলো মহানবী বলেছিলেন সে গুলো মাথায় রেখে সাহাবিরা বেরিয়ে পড়লেন পৃথিবীতে।
আর ইসলাম ছড়িয়ে পড়লো দুনিয়া জুড়ে। বর্তমানে ১৭০ কোটি মুসলমান দুনিয়া জুড়ে বসবাস করে। কিন্তু মুসলমানদের ঈমান এখন অনেকটা নরবরে। ইহুদী খ্রিস্টানদের সাথে পাল্লা দিয়ে মুসলমানরা তাদের সংস্কৃতি ভূলে গেছে। তাই আজ তদের অস্তিত্ব হুমকির মুখে। একদিন ইসলামের আবার সোনালী দিন আসবে ইনশাল্লাহ। ইমাম মাহাদীর অপেক্ষায় গোটা মুসলিম জাতি 💖
শুকরিয়া।
ReplyDeletehttps://tushintabassum17.blogspot.com/?m=1
ReplyDeleteAlhamdhulliah
ReplyDelete